NETAJI SUBHASH CHANDRA BOSE ALIVE BESIDE JAWAHARLAL NEHRU'S DEAD BODY - FACTS ANALYSIS
Story:
A picture from Jawaharlal Nehru's death, dated on 27th may 1964 shows a person beside him claiming that it is Netaji Subhash Chandra Bose who was alive during that time, and was present beside Nehru's dead body.
A picture from Jawaharlal Nehru's death, dated on 27th may 1964 shows a person beside him claiming that it is Netaji Subhash Chandra Bose who was alive during that time, and was present beside Nehru's dead body.
Hoax or Fact:
Hoax.
Analysis:
The story comes with a picture from Nehru's death scene along with a person standing just beside him, claiming that it was the real Subhash Chandra Bose who was still alive, and was present on 27th may 1964 just beside the dead body of Jawaharlal Nehru. The picture is a genuine one, but the person is not Subhash Chandra Bose. This picture is actually taken from a video footage of Jawaharlal Nehru's death that you can see on right.
The person who is claimed to be Subhash Chandra Bose is actually a respectable Cambodian Buddhist monk named Vira Dhammavara, who lived in south Delhi for decades before passing away in the USA few years back at the grand old age
of 110. You can find a series of his pictures in the image section. Unlike Netaji, Dhammavara was a short statured person, while Netaji was almost 5' 10". What made this alleged Subhash Chandra Bose picture so popular is the similarity to Netaji in his young age. You can find one of his similar pictures in the image section which was taken in Kolkata in the year 1934, after his father's death. You can also find some of the historic pictures of Subhash Chandra Bose in the reference section.
Therefore, the message claiming that the person in the picture beside Nehru is Subhash Chandra Bose is a hoax. Netaji is alleged to have died in a plane crash in Taiwan on 18 August 1945, years before the death of Jawaharlal Nehru. However, there is some mystery associated with his death till date.
If Netaji's life ended in a Siberian prison, then how could Gumnami Baba aka Bhagwanji be Netaji in disguise? Was the Gumnami Baba phenomenon a ploy to trivialize Netaji's disappearance mystery and throw the public off the scent of Russian angle? We need answers. Read the article 'I do not believe Gumnami Baba was Netaji in disguise' on Nostalgia Kolkata Blog - http://nostalgiakolkata.blogspot.in/2016/01/i-do-not-believe-gumnami-baba-was.html
ReplyDeletehttp://buddhistmonkwasnetaji.blogspot.in/2018/02/hoax-or-fact-fact-vira-dhammavara.html?m=1
Delete১৯৬৪ সালে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী বেশে নেতাজীকে নেহেরুর শব দেহের পাশে দেখা গিয়েছিলো। মুখার্জী কমিশনে এই সত্য CW-35 বাবা ভান্ডারী@শিবভগবান জানিযেছিলেন; যে ঐ বৌদ্ধসন্ন্যাসীই নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু এবং মৌনীবাবা (সন্তসম্রাট) নাম নিয়ে সীতাপুরে বাবা ভান্ডারীর ঠিকানায় অবস্থান করছেন । দেখার বিষয় যদি কোন গবেষকের তকমাধারী ব্যক্তিকে দিযে নেহেরুর শবদেহের পাশে দণ্ডায়মান বৌদ্ধ সন্ন্যাসী রূপে নেতাজী কে মিথ্যে প্রমান করা যায় তবে নেতাজীকে আজোও যারা জীবিত বলছে এবং 1964 সালের ঐ 816B নিউজরীলে নেতাজীর উপস্থিতি বিশ্বাস ও প্রচার করছেন ...তাদেরকে মিথ্যাবাদী বানানো সম্ভব হবে । তাই অনুজধর কোন এক কম্বোডিয়ান বৌদ্ধ সাধু " বীরা ধম্মাবীরা " কে ঐ 816B এর স্থানে প্রতিষ্ঠিত করার ষডযন্ত্র মূলক অপপ্রচার শুরু করে যা মিশন নেতাজী গ্রুপের আতেলরা তাদের ওযেব সাইটে তুলে ধরে.. কিন্তু এই অপপ্রচারের যোগ্য জবাব দেওয়া হলে সেই ওয়েবসাইট থেকে ঐ অপপ্রচার তুলে নেওয়া হয়।
** প্রসঙ্গতঃ ক্যাপ্টেন বিশ্বজিত দত্ত একসময় শৌলমারী পর্বে যুক্ত ছিলেন এবং পুরো নর্থ ব্যঙ্গল,আসাম অঞ্চলে নেতাজীর জীবিত থাকার প্রমানস্বরূপ ঐ 816B দৃশ্যমান সাধুর ছবি প্রচার করেছিলেন এবং উনাকে দমন করাতে ভারতসরকার ওনাকে বন্দীও করে। এবং ঐ 816B অংশটুকু কেটে বাদ দেয়। এই বিশ্বজিত বাবুই এনিটা ব্রিজেট কঃ পি,ব্রিজেটের কন্যা নেতাজির নয় এই কথা তথ্য সহকারে বাংলা তথা ভারতে প্রচার করেছিলেন । বর্তমানে এই এনিটা ব্রিজেট পাফ ( বৈবাহিক সূত্রে পাফ ) এর সাথে অনুজধরের সখ্যতা দেখা গিযেছে... এবং এই এনিটাকে নেতাজীর কন্যা বলে প্রচার করতে অনুজকে দেখা যাচ্ছে । এই অনুজ এবং তার আতেলগোষ্ঠী প্রচার করছে নেতাজী 1985 সালে মারা গেছেন এবং এনিটার মাধ্যমে এটা প্রচার করানো হচ্ছে 1945 সালে নেতাজী মারা গেছে। কারা নেতাজী প্রেমী সাজার নাটক করে নেতাজির চিরশত্রুদের দালালী করছে তা জনগন প্রত্যক্ষ করছে কেবল সময়ের অপেক্ষা মেকীরা পালানোর পথ খোঁজে পাবে না। অনুজ ধরের বক্তব্য বাংলার বুকে নাকি ১০% নেতাজী প্রেমী নেই....যদি তা সত্য হয় তবে অনুজ এই বাংলাতেই কেন ঘাঁটি করতে চাইছে ? আর বাংলার কিছু তপ্লিবাহক অনুজের হয়ে অপপ্রচারের তপ্লি-তপ্লা বহন করে চলেছে । ওরা বাবা পার্টির নাম করে সত্য এড়াতে চায়। বিনা প্রমানে বাবা ভান্ডারীকে কুটুক্তি করতে ওদের বিবেকেও আটকায় না এরাই আজ ঐ ১০% নেতাজী বাংলার বুকে প্রমান করতে চায়! বাংলার বুকে বাকী ৯০% শতাংশ যেদিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠবে এই ১০% শতাংশের মেকীরা পালানোর পথ খোঁজে পাবে কী ? জয় হিন্দ
http://buddhistmonkwasnetaji.blogspot.in/2018/02/hoax-or-fact-fact-vira-dhammavara.html?m=1
ReplyDelete১৯৬৪ সালে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী বেশে নেতাজীকে নেহেরুর শব দেহের পাশে দেখা গিয়েছিলো। মুখার্জী কমিশনে এই সত্য CW-35 বাবা ভান্ডারী@শিবভগবান জানিযেছিলেন; যে ঐ বৌদ্ধসন্ন্যাসীই নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু এবং মৌনীবাবা (সন্তসম্রাট) নাম নিয়ে সীতাপুরে বাবা ভান্ডারীর ঠিকানায় অবস্থান করছেন । দেখার বিষয় যদি কোন গবেষকের তকমাধারী ব্যক্তিকে দিযে নেহেরুর শবদেহের পাশে দণ্ডায়মান বৌদ্ধ সন্ন্যাসী রূপে নেতাজী কে মিথ্যে প্রমান করা যায় তবে নেতাজীকে আজোও যারা জীবিত বলছে এবং 1964 সালের ঐ 816B নিউজরীলে নেতাজীর উপস্থিতি বিশ্বাস ও প্রচার করছেন ...তাদেরকে মিথ্যাবাদী বানানো সম্ভব হবে । তাই অনুজধর কোন এক কম্বোডিয়ান বৌদ্ধ সাধু " বীরা ধম্মাবীরা " কে ঐ 816B এর স্থানে প্রতিষ্ঠিত করার ষডযন্ত্র মূলক অপপ্রচার শুরু করে যা মিশন নেতাজী গ্রুপের আতেলরা তাদের ওযেব সাইটে তুলে ধরে.. কিন্তু এই অপপ্রচারের যোগ্য জবাব দেওয়া হলে সেই ওয়েবসাইট থেকে ঐ অপপ্রচার তুলে নেওয়া হয়।
** প্রসঙ্গতঃ ক্যাপ্টেন বিশ্বজিত দত্ত একসময় শৌলমারী পর্বে যুক্ত ছিলেন এবং পুরো নর্থ ব্যঙ্গল,আসাম অঞ্চলে নেতাজীর জীবিত থাকার প্রমানস্বরূপ ঐ 816B দৃশ্যমান সাধুর ছবি প্রচার করেছিলেন এবং উনাকে দমন করাতে ভারতসরকার ওনাকে বন্দীও করে। এবং ঐ 816B অংশটুকু কেটে বাদ দেয়। এই বিশ্বজিত বাবুই এনিটা ব্রিজেট কঃ পি,ব্রিজেটের কন্যা নেতাজির নয় এই কথা তথ্য সহকারে বাংলা তথা ভারতে প্রচার করেছিলেন । বর্তমানে এই এনিটা ব্রিজেট পাফ ( বৈবাহিক সূত্রে পাফ ) এর সাথে অনুজধরের সখ্যতা দেখা গিযেছে... এবং এই এনিটাকে নেতাজীর কন্যা বলে প্রচার করতে অনুজকে দেখা যাচ্ছে । এই অনুজ এবং তার আতেলগোষ্ঠী প্রচার করছে নেতাজী 1985 সালে মারা গেছেন এবং এনিটার মাধ্যমে এটা প্রচার করানো হচ্ছে 1945 সালে নেতাজী মারা গেছে। কারা নেতাজী প্রেমী সাজার নাটক করে নেতাজির চিরশত্রুদের দালালী করছে তা জনগন প্রত্যক্ষ করছে কেবল সময়ের অপেক্ষা মেকীরা পালানোর পথ খোঁজে পাবে না। অনুজ ধরের বক্তব্য বাংলার বুকে নাকি ১০% নেতাজী প্রেমী নেই....যদি তা সত্য হয় তবে অনুজ এই বাংলাতেই কেন ঘাঁটি করতে চাইছে ? আর বাংলার কিছু তপ্লিবাহক অনুজের হয়ে অপপ্রচারের তপ্লি-তপ্লা বহন করে চলেছে । ওরা বাবা পার্টির নাম করে সত্য এড়াতে চায়। বিনা প্রমানে বাবা ভান্ডারীকে কুটুক্তি করতে ওদের বিবেকেও আটকায় না এরাই আজ ঐ ১০% নেতাজী বাংলার বুকে প্রমান করতে চায়! বাংলার বুকে বাকী ৯০% শতাংশ যেদিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠবে এই ১০% শতাংশের মেকীরা পালানোর পথ খোঁজে পাবে কী ? জয় হিন্দ